Want to pursue higher education abroad? What you need to know.
Welcome To ( Engr Rakibul islam NayoN )
বিদেশে উচ্চ শিক্ষা নিতে চাইলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখা অত্যাবশ্যক। নিচে এই প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
১. গবেষণা ও প্রস্তুতি:
- বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন: বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোগ্রাম ও র্যাঙ্কিং সম্পর্কে জানুন। আপনার বিষয়ভিত্তিক সেরা প্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচন করুন।
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: পাসপোর্ট, পূর্ববর্তী শিক্ষাগত সনদপত্র, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করুন।
২. ভাষার দক্ষতা:
- IELTS/TOEFL: বেশিরভাগ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণ করতে হয়। তাই এই পরীক্ষাগুলোর প্রস্তুতি নিয়ে স্কোর অর্জন করুন।
- অন্যান্য ভাষা: কিছু দেশে উচ্চ শিক্ষার জন্য স্থানীয় ভাষার দক্ষতা প্রয়োজন হতে পারে। যেমন, জার্মানির জন্য জার্মান ভাষা পরীক্ষা (TestDaF)।
৩. অ্যাপ্লিকেশন প্রক্রিয়া:
- আবেদন ফরম পূরণ: প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আবেদন ফরম থাকে যা অনলাইনে পূরণ করতে হয়।
- স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP): আপনার কেন এই প্রোগ্রামে ভর্তি হতে চান এবং ভবিষ্যতে আপনার পরিকল্পনা কি তা একটি স্টেটমেন্টে উল্লেখ করুন।
- সুপারিশ পত্র: আপনার পূর্ববর্তী শিক্ষকদের বা কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে নিয়োগকর্তার থেকে সুপারিশ পত্র সংগ্রহ করুন।
৪. আর্থিক পরিকল্পনা:
- টিউশন ফি: প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি সম্পর্কে জানুন এবং সেগুলোর জন্য প্রস্তুতি নিন।
- বৃত্তি: বিভিন্ন দেশ এবং প্রতিষ্ঠান বৃত্তি প্রদান করে। এগুলো সম্পর্কে জানুন এবং আবেদন করুন।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট: ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক স্বচ্ছলতা প্রমাণ করতে ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রস্তুত করুন।
৫. ভিসা প্রক্রিয়া:
- ভিসা আবেদন: প্রার্থিত দেশের ভিসা প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন এবং সময়মতো আবেদন করুন।
- স্বাস্থ্য বীমা: কিছু দেশে ভিসা পেতে স্বাস্থ্য বীমা প্রয়োজন হতে পারে।
৬. থাকার ব্যবস্থা:
- আবাসন ব্যবস্থা: বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল বা বাইরে থাকার ব্যবস্থা করে নিন।
- স্থানীয় পরিবেশ: প্রার্থিত দেশের সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস এবং আবহাওয়া সম্পর্কে জেনে নিন।
৭. ছাত্রজীবন:
- অভ্যন্তরীণ নিয়ম: বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মকানুন মেনে চলুন।
- ক্লাস ও কার্যক্রম: ক্লাসে নিয়মিত অংশগ্রহণ করুন এবং শিক্ষকদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন।
বিদেশে উচ্চ শিক্ষার প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য এই ধাপগুলো অনুসরণ করুন এবং সকল প্রয়োজনীয় তথ্য আগেই সংগ্রহ করুন। সফলতা কামনা করছি!
Study in Europe Without IELTS.For Diploma Engineers(আইএলটিএস ছাড়া কিভাবে ইউরোপের আসতে পারবে)
ইউরোপের অনেক দেশে আছে যেখানে আইএলটিএস ছাড়া আসা যায় কিন্তু তার জন্য আপনার একাডেমিক রেজাল্ট ভালো হতে হবে।
ধরুন আপনি ইউরোপে এপ্লাই করলেন কিন্তু IELTS ছাড়া, সেক্ষেত্রে আপনার নিজের জন্য ঝুঁকি থেকে যাবে,
আর আপনি যদি আইএলটিএস সম্পন্ন করে ইউরোপে আসতে পারেন তাহলে পরে আপনার সে ক্ষেত্রে কোন ঝুঁকি থাকবেনা, কারণ,
ইউরোপের প্রত্যেকটা ইউনিভার্সিটিতেই আপনার টিউশন ফ্রি ভিসা হবার আগেই পাঠিয়ে দিতে হয় এখন আপনি এত টাকা টিউশন ফি পাঠিয়ে দেওয়ার পরে আপনি কেন ঝুঁকি নিবেন? এজন্য আমি সবসময় বলে থাকে আইএলটিএস করে আসার জন্য।
উচ্চশিক্ষার জন্য দক্ষিন এশিয়ার ছাত্রছাত্রীদের অন্যতম বাঁধা হল ইংরেজী ভাষার দক্ষতা প্রমানের সার্টিফিকেট( IELTS, TOFEL, PTE, ESOL) সবাই কম বেশি যে প্রশ্নটা করে থাকেন – আমার আইএলটিএস কার নেই বা ব্যান্ড স্কোর আশানুরূপ না তাহলে আমি কি ইউরোপ আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা নিতে পারবো ??
বা কাদের বিদেশে পড়তে আইএলটিএস বাধ্যতামূলেক না ?
উ: ইংরেজী ভাষার দক্ষতার সার্টিফিকেট মূলত ২ জিনিসের উপর ব্যাস করে সেট করে থাকে. সেটা যদি ইউনিভার্সিটির রিকয়ারমেন্টে থাকে, ২য় ইমিগ্রেশন বিভাগের রিকয়ারমেন্টে থাকে.
অনেক দেশের ক্ষেত্রে ২ টাই একসাথে থাকে.ধরনে ভর্তির জন্য ইউনিভার্সিটি IELTS requirements বাধ্যতামূলেক করে দিয়েছে, সেখানে আপনি আইইএলটিএস ছাড়া আবেদনের কোন সুযোগ নেই. যদি তারা মনে করে আপনার ভর্তির জন্য আইইএলটিএস লাগবে না তাহলে সেটা ছাড়াই ভর্তি হতে পারবেন.
এখন IELTS Mandatory থাকার পরও আপনার জন্য লাগবে না যদি আপনি আপনার বিগত ১২ বছরের শিক্ষা কার্যক্রম ইংরেজি করে থাকেন আর প্রমান দিতে পারেন.আপনি ইউরোপের কেন দেশ, ইউএস, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিন আফ্রিকা সহ
মাতৃভাষা যেসব দেশের ইংরেজী সেদেশের স্কুল/কলেজ শেষ করে থাকেন কিংবা ঐ সব দেশ থেকে মিনিমাম ২ বছরের কেন ডিগ্রী নিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে Extra কোন ইংরেজী ভাষা দক্ষতার সনদ দেখাতে হবে না যেটা ইউনিভার্সিটি সেট করে দিয়েছে।
Comments ১